যৌনতা


 

https://www.mirror.co.uk/news/world-news/adultery-countries-most-unfaithful-5188791

পরকীয়া সংক্রান্ত এমন আরও অনেক পরিসংখ্যান পুরো ইন্টারনেটজুড়ে রয়েছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর ক্ষেত্রে অন্যতম বড়ো সমস্যা হচ্ছে এখানে পরিসংখ্যানের ব্যবস্থা তেমন করা হয়না, বিশেষ করে তথাকথিত সংবেদনশীল ব্যাপারগুলো নিয়ে। "ম্যারিটাল রেপ" কিংবা "বৈবাহিক ধর্ষণ" বলতে যে একটা টার্ম আছে, সেটা পর্যন্ত এদেশের অধিকাংশ মানুষ জানে না। ইসলামী আইন অনুযায়ী স্বামী যখনই ইচ্ছা প্রকাশ করবে, স্ত্রীকে ইন্টারকোর্সে অংশগ্রহণ করতে হবে; বাধা দিলেই ফেরেস্তাদের অভিশাপ শুরু হয়ে যাবে! ম্যারিটাল রেপকে কি সুন্দরভাবে বৈধতা প্রদান! শুধু ইসলাম না, বিভিন্ন ধর্মে এই ধরণের কাছাকাছি নিয়ম পাওয়া যায়। বাংলাদেশের সংবিধানের একটা ধারায়ও ম্যারিটাল রেপকে বৈধতা দেয়া হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে ১২ বছরের উপরের কোনো বিবাহিত মেয়েকে তার হাজব্যান্ড জোর করে সঙ্গমে বাধ্য করলেও সেটা ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে না! এমনকি কোনো নারী সমকামী হয়ে জন্ম নিলে তাকে পুরুষ দ্বারা ধর্ষণ করানো হয় সমকামী প্রবৃত্তি দূর করার চিকিৎসা হিসেবে। বিভিন্ন পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে যে, পরকীয়াতে নারীদের চেয়ে পুরুষরা অধিক আসক্ত। পুঁজিবাদীরা রিসার্স এর নামে বারবার ব্যাপারটা জীববিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেছে। অন্যদিকে দেশীয় মুক্তমনারা ভুলেও সমাজতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের দিকে যায়নি, যত দোষ নন্দ ঘোষের মতো ওদের চোখের সামনে একমাত্র ফ্যাক্টর হিসেবে ধর্ম ছাড়া আর কিছু থাকে না। যৌন শক্তি কমে যাওয়ার পিছনে অধিক মাস্টারবেশন দায়ী অনেকটাই। এশিয়ান পুরুষরা, বিশেষ করে ধর্ম যেখানে প্রবল সেসব দেশের পুরুষরা মূলত পর্নোগ্রাফি দেখে এই কাজটা করে। এসব অঞ্চলে ভণ্ডামি বেশি, কিন্তু স্বাভাবিক প্রবৃত্তি দমন করতে না পেরে পুরুষরা মাস্টারবেশন এর দিকে ঝুঁকে পরে। ফলস্বরূপ যা হওয়ার তাই হয়। মাস্টারবেশনকে যথাক্রমে "গুনাহ" কিংবা "পাপ" হিসেবে বিবেচনা করা হয় হিন্দু আর ইসলাম ধর্মে, যৌন কর্মের মতো প্রাকৃতিক একটা ব্যাপার তো আরও ভয়াবহ ব্যাপার! এজন্য চাইল্ড মলেস্টেশন অতিরিক্ত এই অঞ্চলে। মানব প্রবৃত্তির স্বাভাবিক আচরণকে বাধা দিলে ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটবেই। একটা বেলুনে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি গ্যাস ঢুকালে সেটার অস্তিত্ব থাকবে না, ধর্মীয় আর সামাজিক গোঁড়ামি মানুষের উপর অতিরিক্ত চাপিয়ে দিলে ঐ বেলুনের অবস্থাই হবে। লাদেন এর ল্যাপটপে পর্নোগ্রাফির বিশাল ভান্ডার পাওয়া গিয়েছিলো সিকিউরিটি ব্রেক করে ঢুকার পর! সে মৃত্যুর আগে আদেশও দিয়ে গিয়েছিলো যে, তার মৃত্যুর পর তার বৌয়েরা আর দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবে না। পর্নোগ্রাফি সবচেয়ে বেশি দেখা দেশগুলোর তালিকায় প্রথম সারিতে আছে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোই। যেসব পুরুষ যৌনতা সংক্রান্ত অক্ষমতায় আক্রান্ত, তারা বিদ্বেষটা মেটায় অন্যভাবে। এই কমতি মেটাতে পুরুষত্ব দেখানোর জন্য মেয়েদের টর্চার করা হয়। এই অঞ্চলে পুরুষত্ব এভাবে প্রদর্শন করা হয় প্রাচীনকাল থেকেই। আবার এসব পুরুষদের মাঝেই নারীবিদ্বেষী আচরণ দেখা যায় অধিক পরিমাণে। নারী নির্যাতন এই অঞ্চলে বেশি হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ এটা। অক্ষমতা কিংবা কমতিকে কাভার আপ করতে শারীরিক কিংবা মানসিক নির্যাতন করে পুরুষত্ব প্রদর্শন করা হয়! গোর্কি'র "মা" উপন্যাস এর শ্রমিকরা ঘরে এসে বৌ পেটাতো। ওরা নিজেরাই শোষিত, কিন্তু ক্ষোভ প্রকাশ করতো বৌদের উপর। এক্ষেত্রেও অনেকটা তাই ঘটে। নিজেদের কমতি লুকিয়ে রাখতে মেজাজ দেখানো হয়! কারণ এরা জানে, সমাজ এই বদমাইশি অনুমোদন করে আর মেয়েরাও অন্যদের কাছে মুখ খুলে না তথাকথিত সম্মান হারানোর ভয়ে। ঝুঁকি থাকলেও স্বাভাবিক প্রবৃত্তির কারণেই নারীরা পরকীয়াতে জড়িয়ে পরে। এদেশে কেউ পশ্চিমাদের পোশাক পড়লেই অবধারিতভাবে মনে করা হয় ঐ ব্যক্তি খারাপ। পোশাক দিয়ে আধুনিকতা বিবেচনা করার ধারণাটা যে কতটা ভুল সেটা প্রমাণিত হয়ে যায় পশ্চিমাদের পরকীয়া সংক্রান্ত ইগো কমপ্লেক্স থেকে উৎপন্ন হওয়া ঈর্ষাজনিত কারণে খুন কিংবা অন্যান্য নৃশংস ঘটনা থেকে, যেগুলোর অধিকাংশই ঘটায় পুরুষরা। সমাজ সরাসরি নারীদের খানকি, মাগী বলে। অন্যদিকে ছেলেদের পরকীয়াকে প্রশ্রয় দেয়া হয়, দোষ হিসেবে ভাবা হয়না। অটোমান সুলতানরা বিয়ে করতো না, দাসীদের পুরুষ সন্তানরাই উত্তরাধিকারী হতো; তারপরও তারা মুসলিমদের কাছে বীর! রাজপুত রাজাদেরও হারেম ছিল; যেমন- রাজস্থানের হাওয়া মহল। এরাই কিনা হিন্দুদের নায়ক! ছেলেরা হোটেলে, পিকনিকে কিংবা প্রাইভেট বাসায় গিয়ে নারী সম্ভোগ করে। যেই ছেলেরা এই কাজটা করে, তারা নিজেরা যাদের সাথে সেক্স করে তাদের "চরিত্রহীন" ভাবে। এরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই মেয়েদের বিয়ে করেনা। ধার্মিকরা সেক্স করে বেড়াবে, আর খুঁজবে ভার্জিন বৌ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোমানা মঞ্জুর এর কথা নিশ্চয়ই সবার মনে আছে? ইগো কমপ্লেক্সিটির মতো মারাত্মক জিনিসে ছেলেরা অধিক আক্রান্ত হয়; বিশেষ করে পরকীয়া, পার্টনার এর অধিক বেতন ইত্যাদি সংক্রান্ত ব্যাপারে। রাষ্ট্রব্যবস্থায় সাম্যবাদ না এনে ধর্মের পিছে লেগে এই জিনিস দূর করা সম্ভব না। সামাজিক বৈষম্য টিকিয়ে রেখে শুধু যৌনজীবন কেন, মানুষের সামগ্রিক মুক্তিও সম্ভব না। সাম্যবাদী সমাজে সম অধিকার বাস্তবায়ন করা হয় দেখেই ছেলেরা ইগো কমপ্লেক্সিটি'তে তেমন আক্রান্ত হয়না। কারণ তারা মেয়েদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখে অভ্যস্থ। পতিতামুক্ত সোভিয়েত ইউনিয়ন পুরো বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছিলো নারীর প্রকৃত মুক্তির স্বরূপ। তথাকথিত মুক্তমনারা মুক্তি বলতে শুধু ধর্ম থেকে মুক্ত হওয়াকে বুঝে থাকে। ধর্ম মানুষের জীবনের একটা অংশ মাত্র, এমন আরও অনেক উপাদানের সমন্বয়ে একটা মানুষের জীবন প্রবাহিত হয়। এর মধ্যে যৌনতা অন্যতম। নৃবিজ্ঞান প্রমাণ করে দিয়েছে যে, আমাদের পূর্বপুরুষরা বহুগামী ছিল। যখনই মাতৃপ্রধান সমাজ থেকে মানবজাতি পিতৃপ্রধান সমাজে প্রবেশ করলো, তখন থেকেই "বিয়ে" নামক প্রথার মাধ্যমে নারীদের একগামী হতে বাধ্য করলো সমাজ। অন্যদিকে ঠিকই গোপনে কিংবা প্রকাশ্যে পুরুষদের বহুগামী আচরণ টিকে রইলো। আঠারো শতকে সভ্য ইউরোপে শুরু হয় লাইলী-মজনুর রোমান্টিসিজম যুগ! 

https://en.m.wikipedia.org/wiki/Romanticism#:~:text=Romanticism%20(also%20known%20as%20the,period%20from%201800%20to%201850.

ধর্ম দিয়ে বাঁধতে না পেরে তেতো ওষুধের উপর চিনির মিশ্রণ ঢেলে শেকল পড়ানোর প্রচেষ্টা! সাহিত্য, গান, চিত্রকলা- কিছুই বাদ রাখা হয়নি নারীদের তথাকথিত "আদর্শ" ছাঁচের ধারণা ছড়িয়ে সমাজের মগজ ধোলাই করতে। রোমান্টিসিজমের যুগ ইউরোপ হয়তো পার হয়ে এসেছে, কিন্তু এদেশের বহু মুক্তমনা সেই প্রাচীন যুগে পরে আছে মানসিকতায়। যৌন জীবন সম্পর্কিত সংস্কার বিবেচনা করলে তাদের সাথে উগ্র ধার্মিকদের কোনো পার্থক্য নেই। একটা কথা বহুল প্রচলিত যে, আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারাটাই একজন নারীর মুক্তির একমাত্র শর্ত। কিন্তু যদি দেখা যায় কোনো কর্মজীবী নারী তার বেতনের সব টাকা তুলে দেয় তার জুয়ায় আসক্ত স্বামীর হাতে কিংবা কোনো পীর-সাধুর পিছনে খরচ করে, এক্ষেত্রে সে কি প্রকৃতই মুক্ত সত্তা? স্বঘোষিত মুক্তমনাদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। ধর্ম থেকে মুক্ত হলেই কি কেউ মুক্ত? "শরীর" কি মুক্তির সবগুলো উপাদান থেকে বিচ্ছিন্ন অন্য ভুবনের কোনো বিমূর্ত কিছু? শরীর জিনিসটা তো মাটির পৃথিবীর উপর অবস্থান করা জীবিত সত্তার সজীব অংশ। অথচ একে জোর করে বিমূর্ত বানানোর চেষ্টায় কেউ কারো চেয়ে কম যায়না। তথাকথিত মুক্তমনারা কি হেনরিক ইবসেন এর "এ ডলস হাউজ" কিংবা মেরি ওলস্টোনক্রাফট এর "দ্য ভিন্ডিকেশন অফ দ্য রাইটস অফ ওম্যান" এর মতো বইগুলো পড়েছেন? ভিতরে অন্তঃসারশূন্য হয়ে মদের বোতল কিংবা ক্লিভেজের ফটো আপলোড করে আজীবন নিজেদের মুক্তমনা হিসেবে দাবী করা ব্যক্তিদের কি নামে ডাকা যায়?
জর্জ বাতাই এর যুগান্তকারী "Story of the eye" বইটিতে ম্যাটাফোরের মাধ্যমে যৌনতা বিষয়ক সংস্কারকে তাচ্ছিল্য করা হলেও ধার্মিকরা এবং তথাকথিত অনেক মুক্তমনা এখনো বইটিকে পর্নোগ্রাফি হিসেবে গণ্য করেন, সেটা মেটাফোর না বোঝার অক্ষমতা থেকেই হোক কিংবা পূর্ব সংস্কার থেকে বের হয়ে আসতে না পারার ব্যর্থতার কারণেই হোক। এসব মুক্তমনারা কি জঁ পল সার্ত্র এবং সিমন দ্য বোভোয়ার এর সম্পর্কের স্বরূপটা কেমন ছিল জানেন? স্বাভাবিক যৌন প্রবৃত্তির প্রতি সারাক্ষণ বিদ্বেষ ছড়ানো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ভেতরেই কেন এতো ধর্ষণ ঘটে (মসজিদে মোল্লা কর্তৃক, মন্দিরে সাধুবাবা কর্তৃক কিংবা গির্জায় ফাদার কর্তৃক)? মোল্লা-পুরোহিত-ফাদার যেই হোক না কেন, একদিকে যৌনতা বিষয়ক উগ্র দমন নীতি ছড়িয়ে দিতে সদা ব্যস্ত হলেও আরেকদিকে নিজেদের যৌন প্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না দেখেই কুকর্মগুলো করে যাচ্ছে। আবার শিশু ধর্ষণের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটানোর পরও সেগুলো শয়তান কর্তৃক ধোঁকায় পড়ে করা হয়েছে- এই অজুহাতে নিজেদের বৈধতাও আদায় করে নিচ্ছে! এমনকি বৌদ্ধ ধর্মের প্যাগোডাগুলোতেও মঙ্করা মুখে ধর্মীয় ভণ্ডামি প্রদর্শন করলেও তাদের মধ্যে সমকামিতা বিদ্যমান সেই প্রাচীনকাল থেকে। এশিয়ার বৌদ্ধ প্রধান দেশগুলোর প্যাগোডাগুলোতে যে প্রাচীনকাল থেকেই হোমোসেক্সচুয়ালিটির অস্তিত্ব ছিল সেটা বহু লেখক ও গবেষক প্রমাণ করে দিয়েছেন তাদের লেখা বইগুলোতে। উপমহাদেশের বিখ্যাত লেখক রাহুল সাংকৃত্যায়ন তার বিভিন্ন বইয়ে বৌদ্ধ মঙ্কদের যৌনতা বিষয়ক ভণ্ডামি দেখিয়েছেন চমৎকারভাবে। ধর্মগুলো আবার পুরুষের যৌনতা বিষয়ক অক্ষমতাকে বৈধতা দিতে বলে যে, এটা জাদুটোনার লক্ষণ! অধিকাংশ মুক্তমনা নিজেদের সঙ্গীদের প্রতি তথাকথিত বিশ্বস্ততা প্রমাণ করতে একগামিতার পক্ষে সবার সামনে সাফাই গায়। কিন্তু স্বাভাবিক প্রবৃত্তি দমন করতে না পেরে এরাই যখন আবার গোপনে কারো সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয় তখন তাদের অবচেতন মনের সংস্কারগুলো কিছু অদ্ভুত আচরণের মাধ্যমে বের হয়ে আসে। কেউ হয়তো বিয়ের আংটি খুলে রাখে, কেউ হয়তো সঙ্গীর অনুপস্থিতিতে নিজের বাড়িতে পরকীয়ার আয়োজন করলেও মা-বাবার ছবি উল্টিয়ে রাখে, কেউ হয়তো পেনিট্রেশনের ব্যাপারে সম্মত হলেও ব্রেস্টে টাচ করা কিংবা চুম্বন করা এলাউ করেনা, আবার অনেকে প্রাচীনপন্থী সংস্কারের কারণে "যা হওয়ার হয়ে গেছে" ধরণের ডায়ালগ দিয়ে পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। "কাপল থেরাপি" নামক সাইকোলজির এক বিশেষ শাখা রয়েছে। একগামিতার পক্ষে বক্তৃতা দেয়ার আগে তথাকথিত মুক্তমনাদের উচিত সাইকোলজিস্টদের কাছে কাপল থেরাপি নিতে আসা বিশাল আকারের ক্লায়েন্ট সংখ্যার খোঁজ নেয়া। এসব মুক্তমনারা পতিতা সংক্রান্ত আরেক ধরণের সংস্কারে আক্রান্ত। কোনো বুর্জোয়া পরিবারের নারী সদস্য বহুগামী হলে সেটাকে এরা বলে ব্যবসায়ীর অতৃপ্ত স্ত্রী, আবার এরাই ব্যাপারটা আধুনিকতা হিসেবে মেনে নেয় শৌখিনতাস্বরূপ আচরণ ধরে নিয়ে। অন্যদিকে কোনো নিম্ন মধ্যবিত্ত কিংবা দরিদ্র ঘরের কোনো মেয়ে বহুগামিতা উপভোগ করলে তাকে পতিতা হিসেবে ধরে নিয়েই সেলাই মেশিন কিনে দেয়ার চিন্তা করা হয় ব্যাপারটাকে করুণার আকার দিয়ে। ধার্মিকদের সাথে এসব মুক্তমনাদের নানা ব্যাপারে বিরোধ থাকলেও যৌনতার ক্ষেত্রে দ্বিচারিতা প্রদর্শনে উভয়েই সমপর্যায়ের।

Comments

Popular posts from this blog

শিবিরনামা [পর্ব-এক]

পশ্চিমাদের পুতুল সরকার [পর্ব-এক]

দেশ যখন ইসলামাইজেশন এর পথে [পর্ব-এক]