কথিত সমন্বয়কদের অনুসারীরা এবং তাদের সাথে যোগ দিয়ে জঙ্গিদের ক্ষমতা দখলকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করা নির্বাচনপন্থী বামেরা অরাজকতার সব দায় কেবল শিবিরের উপর চাপিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা করলেও আক্রান্ত রোকেয়া প্রাচীর কথা থেকেই বোঝা যায় তাদের দাবি ভ্রান্ত।
হাসিনা সরকারের নানা আপত্তিকর পদক্ষেপের সমালোচনাকারী এমন অনেকেই বাংলাদেশে আছেন যারা মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনাকে ধারণ করেন। প্রতিটা সেক্টর থেকে তাদের সরাসরি হুমকি দিয়ে পদত্যাগে বাধ্য করানোর হিড়িক পড়ে গেছে।
এমন অনেকেই পরবর্তীতে পোস্ট দিয়েছে যারা জীবিত থাকার পরও আমেরিকা বিরোধী হাসিনা সরকারের পতনকে অনিবার্য করতে যাদের 'মৃত' বানিয়ে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।
কথিত উপদেষ্টা আসিফ ইন্ডাইরেক্টলি স্বীকার করে পোস্ট দিয়েছিল গত বছর তাদের মূল উদ্দেশ্যের ব্যাপারে।
কথিত আন্দোলনকারীরা 'সাধারণ ছাত্র' ছিল নাকি ছাত্রদল আর শিবির ছিল সেটা তারা নিজেরাই বলছে।
জিয়াউর রহমান যেমন ১১ হাজার রাজাকার ছেড়ে দিয়েছিল, এই কথিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও একটার পর একটা শিবির কর্মীদের ছেড়ে দিচ্ছে।
এই কথিত সমন্বয়ক নিজেও ছাত্রলীগের সদস্য ছিল। জিয়া যেমন 'বহুদলীয় গণতন্ত্রের' নাম দিয়ে একাত্তরের ঘাতকদের ক্ষমতায় এনেছিল, এরাও ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেছে। মিল পাওয়া যাচ্ছে কি আচরণে?
আবু সায়েদ যে শিবির এর কর্মী ছিল তা এরা নিজেরাই স্বীকার করছে
সংখ্যালঘুদের উপর হামলা, হত্যা, লুটপাটকে আড়াল করতে ঘটনাগুলোকে ভারতের, হিন্দুদের, লীগের ষড়যন্ত্র বলে চালিয়ে দিতে এমন বহু গুজব ছড়িয়ে দেয়া হয় দেশে।
পশ্চিমাদের দালাল সরকারের অন্যতম উপদেষ্টার দুর্নীতির ইতিহাস সংক্রান্ত রিপোর্ট।
এই সাজানো আন্দোলনের ফেসবুক অফিশিয়াল গ্রূপে রাজাকার সাঈদীর মৃত্যুবার্ষিকী উৎযাপন।
তান্ডবের সাথে জড়িত থাকার কারণে বিএনপি কর্তৃক তাদের দুই ছাত্র সংগঠনের ১৫ জনকে বহিষ্কার।
সাজানো আন্দোলন চলাকালীন তাদের বর্বরতার পরিকল্পনা।
 |
সরকার পতনে সেনাবাহিনীর হাত |
মিশরের পিরামিড এর অভ্যন্তরের ছবিকে হাসিনা সরকারের টর্চার সেল বলে প্রচার করা হয়েছিল অনেক। রাজাকার সাঈদীর মুখ চাঁদে দেখা গেছে বলেও বিশ্বাস করেছিল এদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ।
 |
মাদ্রাসার ছাত্র যখন 'বিপ্লবী' হয়ে যায় |
 |
পেছনের ক্রিমিনালদের প্রকাশ্য কার্যক্রম শুরু |
 |
অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ |
 |
ভারত বিরোধিতার জিগির তুলে জনতাকে বেকুব বানানোর পর |
 |
সন্ত্রাসীদের 'রাজনৈতিক বন্দি' হিসেবে প্রচার করে ছেড়ে দেয়া হয় |
Comments