পশ্চিমাদের পুতুল সরকার [পর্ব-পাঁচ]
২০০৩ সালে খালেদা জিয়া যেই হারামজাদাকে নিয়োগ করেছিল, ৭০+ বৃদ্ধার ব্রা নিয়ে উল্লাসকারীর সাথে সেলফি তোলা সেই ইতরকে 'মেধাবীরা' প্রধান বিচারপতি বানিয়ে দিয়েছে! ২০০৩ সালে শামছুদ্দিন চৌধুরী মানিক
তার গাড়িকে স্যালুট না দেয়ায় ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনে এই লোক। পরে বাংলাদেশ পুলিশের তৎকালীন মহাপরিদর্শক শহুদুল হক এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ট্রাফিক পুলিশ কাউকে স্যালুট জানাতে বাধ্য নয়। বিচারপতি এম এ মতিন ও বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ হাইকোর্ট বেঞ্চ শহুদুল হকের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ জারি করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাকে মহাপরিদর্শকের পদ থেকে অপসারণ করা হয়। পরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ভিত্তিতে শহুদুল হকের চাকরি বেঁচে যায়।
হিন্দু, আওয়ামী লীগ এর কর্মী ও মুক্তিযোদ্ধাদের উপর রীতিমতো গণহত্যা চালানো হলেও এই লোক [হিন্দু হওয়া সত্ত্বেও] সব ঘটনাকে 'গুজব' হিসেবে প্রচারণা চালায়।
ছাত্রদের দাবি মেনে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করেছিল সরকার। দক্ষিণ এশিয়ায় আমেরিকার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছে চীন এবং মোদী সরকার তাদের বন্ধু রাষ্ট্র হলেও বিশ্বস্ত নয়। এই বছরের ৩০ মে সিআইএ এর কুখ্যাত এজেন্ট ডোনাল্ড লু বাংলাদেশে আসে। এর কয়েক মাস পরই পতন ঘটলো হাসিনার। হাসিনা সরকারের সাথে মোদী সরকারের সম্পর্ক অনেক ভালো ছিল এবং চীনের সাথেও ভালো সম্পর্ক তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। চীন বাংলাদেশে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সাহায্য দিতে শুরু করেছিল। স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় চীন ইউনান প্রদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলা ভাষা শেখানো শুরু করেছিল। অন্যদিকে চীনের রাষ্ট্রীয় ভাষা ম্যান্ডারিন বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শেখানো শুরু হয়েছিল।
পুঁজিবাদী চীনের উদ্দেশ্য ছিল-
#তাদের বিশাল ইন্ডাস্ট্রিগুলোর জন্য বাংলাদেশ থেকে সস্তায় শ্রমিক নেয়া;
#বিশাল জনসংখ্যার বাংলাদেশের বাজার দখল;
#বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি করা। আমেরিকার বন্ধু মোদী সরকার মালাক্কা প্রণালীতে চীনের সি রুট ব্লক করার জন্য আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে সামরিক ঘাঁটি তৈরী করেছে। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন চেয়েছিল বাংলাদেশে চীনের সামরিক উপস্থিতির বাস্তবায়ন।
দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের কার্যক্রম এর উপর নজরদারির জন্য আমেরিকার কোনো অগ্রবর্তী ঘাঁটি ছিল না। জাপান কিংবা তাইওয়ানে বসে তাদের পক্ষে এই কাজ করা সম্ভব নয়। এজন্য তাদের হংকং এর উপর নিয়ন্ত্রণ কায়েম জরুরি ছিল। কিন্তু চীন সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে মার্কিনিদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারা আধা পুঁজিবাদী ভিয়েতনাম সরকারকেও কব্জা করতে চেয়েছিল। কিন্তু ভিয়েতনাম সরকার ঝুঁকে যায় ভারতের দিকে। অন্যদিকে মায়ানমারের জান্তা সরকার চীনপন্থী। মার্কিনিরা মরিয়া হয়ে উঠেছিল বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে নিজেদের সামরিক ঘাঁটি তৈরিতে। তারা হাসিনা সরকারকে একাধিকবার প্রস্তাব দিয়েছিল সামরিক ঘাঁটি বানানোর জন্য বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে তাদের দিয়ে দেয়ার জন্যে। তার পরিবর্তে হাসিনা যত বছর ইচ্ছা ক্ষমতায় থাকতে পারবে বলে নিশ্চয়তা দিয়েছিল তারা। কিন্তু শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অংশ এই দ্বীপকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে রাজি হননি।
এজন্য তাদের লক্ষ্য হয়ে যায় দুইটি-
#হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে তাদের অনুগত সরকার বসানো;
#বাংলাদেশ ও মায়ানমারের কিছু অংশ নিয়ে আলাদা একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র গঠন, যার নাম তারা দিয়েছে 'JOGAM'। এই নয়া রাষ্ট্রেই সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের উদ্দেশ্য তাদের।
ডোনাল্ড লু এর পরিকল্পনার সাথে মিলিত হয় পাকিস্তান। সাথে যোগ দেয় বাংলাদেশের দুই কুখ্যাত রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলাম। তারা প্রথমদিকের শান্তিপূর্ণ ও যৌক্তিক ছাত্র আন্দোলনকে সহিংসতার দিকে নিয়ে গিয়ে হাসিনা সরকারের পতনকে ত্বরান্বিত করে। বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার পেছনে মার্কিনিদের আরেকটি উদ্দেশ্য ছিল দেশকে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর মধ্যেই অনেকগুলো উপদল ছিল। কেউ ছিল ভারতপন্থী, কেউ ছিল চীনপন্থী, আবার কেউ ছিল পাকিস্তানপন্থী। শুরু থেকেই সেনাবাহিনীর পাকিস্তানপন্থী উপদলটি আমেরিকার সমর্থন ও সহায়তা পেয়েছিল। অন্যদিকে চীনপন্থী উপদলটিকে মগজ ধোলাই করা হচ্ছিল এই বলে যে, তারা আমেরিকা থেকে অনেক অর্থ ও সমর্থন পাবে। ফলে উপদল তিন থেকে দুই এ নেমে আসে। আমেরিকার উদ্দেশ্য ছিল এভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে তাদের হাতের পুতুলে পরিণত করা এবং তাদের বৃহৎ মিত্র পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই'কে বাংলাদেশে স্বাধীনভাবে কার্যক্রম চালানোর সুযোগ করে দেয়া।
বাংলাদেশের সেনাবাহিনী যে পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে আছে তার কিছু নমুনা-
#বর্তমান সেনাপ্রধান মাত্র কয়েক মিনিটের ভাষণে 'ইনশাআল্লাহ' শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন ১০ বার;
#এই সেনাপ্রধান হেফাজতে ইসলাম এর মামুনুল হক এবং জামায়াতে ইসলাম এর নেতাদের নিয়ে হাসিনা সরকারের পতনের পর বৈঠক করেছিলেন গণভবনে;
#শেখ মুজিবের এতগুলো ভাস্কর্য ভাঙার সময় সেনাপ্রধানের নীরব ভূমিকা পালন। উল্টো সেনাবাহিনী ছাড়াও অন্যান্য বাহিনীর সদস্যদের ভাস্কর্য ভাঙায় অংশগ্রহণ।
পুঁজিবাদী চীনের উদ্দেশ্য ছিল-
#তাদের বিশাল ইন্ডাস্ট্রিগুলোর জন্য বাংলাদেশ থেকে সস্তায় শ্রমিক নেয়া;
#বিশাল জনসংখ্যার বাংলাদেশের বাজার দখল;
#বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে সামরিক উপস্থিতি বৃদ্ধি করা। আমেরিকার বন্ধু মোদী সরকার মালাক্কা প্রণালীতে চীনের সি রুট ব্লক করার জন্য আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে সামরিক ঘাঁটি তৈরী করেছে। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন চেয়েছিল বাংলাদেশে চীনের সামরিক উপস্থিতির বাস্তবায়ন।
দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের কার্যক্রম এর উপর নজরদারির জন্য আমেরিকার কোনো অগ্রবর্তী ঘাঁটি ছিল না। জাপান কিংবা তাইওয়ানে বসে তাদের পক্ষে এই কাজ করা সম্ভব নয়। এজন্য তাদের হংকং এর উপর নিয়ন্ত্রণ কায়েম জরুরি ছিল। কিন্তু চীন সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে মার্কিনিদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারা আধা পুঁজিবাদী ভিয়েতনাম সরকারকেও কব্জা করতে চেয়েছিল। কিন্তু ভিয়েতনাম সরকার ঝুঁকে যায় ভারতের দিকে। অন্যদিকে মায়ানমারের জান্তা সরকার চীনপন্থী। মার্কিনিরা মরিয়া হয়ে উঠেছিল বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে নিজেদের সামরিক ঘাঁটি তৈরিতে। তারা হাসিনা সরকারকে একাধিকবার প্রস্তাব দিয়েছিল সামরিক ঘাঁটি বানানোর জন্য বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে তাদের দিয়ে দেয়ার জন্যে। তার পরিবর্তে হাসিনা যত বছর ইচ্ছা ক্ষমতায় থাকতে পারবে বলে নিশ্চয়তা দিয়েছিল তারা। কিন্তু শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অংশ এই দ্বীপকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে রাজি হননি।
এজন্য তাদের লক্ষ্য হয়ে যায় দুইটি-
#হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে তাদের অনুগত সরকার বসানো;
#বাংলাদেশ ও মায়ানমারের কিছু অংশ নিয়ে আলাদা একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র গঠন, যার নাম তারা দিয়েছে 'JOGAM'। এই নয়া রাষ্ট্রেই সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের উদ্দেশ্য তাদের।
ডোনাল্ড লু এর পরিকল্পনার সাথে মিলিত হয় পাকিস্তান। সাথে যোগ দেয় বাংলাদেশের দুই কুখ্যাত রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলাম। তারা প্রথমদিকের শান্তিপূর্ণ ও যৌক্তিক ছাত্র আন্দোলনকে সহিংসতার দিকে নিয়ে গিয়ে হাসিনা সরকারের পতনকে ত্বরান্বিত করে। বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার পেছনে মার্কিনিদের আরেকটি উদ্দেশ্য ছিল দেশকে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যাওয়া। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর মধ্যেই অনেকগুলো উপদল ছিল। কেউ ছিল ভারতপন্থী, কেউ ছিল চীনপন্থী, আবার কেউ ছিল পাকিস্তানপন্থী। শুরু থেকেই সেনাবাহিনীর পাকিস্তানপন্থী উপদলটি আমেরিকার সমর্থন ও সহায়তা পেয়েছিল। অন্যদিকে চীনপন্থী উপদলটিকে মগজ ধোলাই করা হচ্ছিল এই বলে যে, তারা আমেরিকা থেকে অনেক অর্থ ও সমর্থন পাবে। ফলে উপদল তিন থেকে দুই এ নেমে আসে। আমেরিকার উদ্দেশ্য ছিল এভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে তাদের হাতের পুতুলে পরিণত করা এবং তাদের বৃহৎ মিত্র পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই'কে বাংলাদেশে স্বাধীনভাবে কার্যক্রম চালানোর সুযোগ করে দেয়া।
বাংলাদেশের সেনাবাহিনী যে পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে আছে তার কিছু নমুনা-
#বর্তমান সেনাপ্রধান মাত্র কয়েক মিনিটের ভাষণে 'ইনশাআল্লাহ' শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন ১০ বার;
#এই সেনাপ্রধান হেফাজতে ইসলাম এর মামুনুল হক এবং জামায়াতে ইসলাম এর নেতাদের নিয়ে হাসিনা সরকারের পতনের পর বৈঠক করেছিলেন গণভবনে;
#শেখ মুজিবের এতগুলো ভাস্কর্য ভাঙার সময় সেনাপ্রধানের নীরব ভূমিকা পালন। উল্টো সেনাবাহিনী ছাড়াও অন্যান্য বাহিনীর সদস্যদের ভাস্কর্য ভাঙায় অংশগ্রহণ।
#হাসিনা সরকারের সময় প্রতিটা রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধান চার ধর্মের ধর্মগ্রন্থগুলো পাঠের ব্যবস্থা রাখা হলেও এই সাজানো সরকার কেবল কোরান পাঠের ব্যবস্থা রেখেছিল।
এর আগে আমেরিকা 'কুকি-চীন ন্যাশনাল ফ্রন্ট' নামক সন্ত্রাসীদের তৈরি করে আলাদা খ্রিষ্টান রাষ্ট্র তৈরির চেষ্টা করেছিল যা হাসিনা সরকার শক্ত হাতে দমন করে। 'পূর্ব তিমুর' নামক খ্রিষ্টান অধ্যুষিত দেশটি তৈরি করেছিল এই আমেরিকাই। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আমজনতাকে খ্রিষ্টান দেশ তৈরির আমেরিকার এই ষড়যন্ত্রের কথা বলে বহুবার সাবধান করেছিলেন। তারপরও বাংলাদেশের জনগণ মার্কিনিদের ফাঁদেই পা দিলো।
এর আগে আমেরিকা 'কুকি-চীন ন্যাশনাল ফ্রন্ট' নামক সন্ত্রাসীদের তৈরি করে আলাদা খ্রিষ্টান রাষ্ট্র তৈরির চেষ্টা করেছিল যা হাসিনা সরকার শক্ত হাতে দমন করে। 'পূর্ব তিমুর' নামক খ্রিষ্টান অধ্যুষিত দেশটি তৈরি করেছিল এই আমেরিকাই। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আমজনতাকে খ্রিষ্টান দেশ তৈরির আমেরিকার এই ষড়যন্ত্রের কথা বলে বহুবার সাবধান করেছিলেন। তারপরও বাংলাদেশের জনগণ মার্কিনিদের ফাঁদেই পা দিলো।
সেনাবাহিনীর দ্বারা গুম হওয়া কল্পনা চাকমা'র উদ্ধারের দাবি দেয়াল থেকে সেনাবাহিনীর সম্মতিতেই মুছে দেয়া হয়েছে।
হুমায়ুন আহমেদ এর কুলাঙ্গার সন্তান যে 'আগুনের পরশমণি' এর মতো মাস্টারপিস এ অভিনয় করেছিল।যার দাদাকে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যের কারণে পাকিস্তানী সৈন্যরা নদীতে ফেলে দিয়েছিল মেরে। সে বিয়ে করলো নজরুল এর মতো ক্রিমিনালকে। বিএনপি'র ছাত্র সংগঠন ছাত্রদল এর কুখ্যাত ক্যাডার গোলাম ফারুক অভি'র ঘনিষ্ঠ বন্ধু এই নজরুল। মডেল তিন্নি হত্যার সাথে জড়িত অভি কানাডায় পালিয়ে গিয়েছিল।
কথিত আন্দোলনের পেছনের উদ্দেশ্য নিয়ে তাদের গর্ব করে পোস্ট করা!
সাজানো অন্তর্বর্তী সরকারের এটর্নি জেনারেল বিএনপি'র মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক!![]() |
তাহারা |
![]() |
চলুক জোকারি |
![]() |
সমন্বয়ক |
![]() |
নারীবিহীন মিটিং |
![]() |
আপনারা এমনকি পুরুষদের দ্বিগুণ উৎসাহে জঙ্গিদের সাহায্য করেছিলেন |
![]() |
মেধাবীদের মুখ থেকে মধু বর্ষিত হচ্ছে |
![]() |
নীতিভ্রষ্ট বামকে যখন চেয়ার দেয়া হয় না |
![]() |
বিরুদ্ধে বললেই যে কেউ গ্রেফতার |
![]() |
কিসের বেপারীর অধীনে যেন এরা কাজ করছে? |
![]() |
'মেধাবী'রা তাদের চাচাকে একটু আপ্যায়ন করলে আপনারা এতো চ্যাতেন কেন? |
![]() |
🤣 |
![]() |
এই সাহসের পেছনের শক্তিদাতারা যখন ক্ষমতায় |
Comments