আজারবাইজান সংক্রান্ত মুসলমানদের ভ্রান্তি
ইসরায়েল তাদের তেলের প্রায় ৮০% আজারবাইজান থেকে তুরস্কের মধ্য দিয়ে আনে। সাম্প্রতিক প্রতিবেদনগুলো ইঙ্গিত দেয় ৯০০ ফুট সিভায়োলেট ট্যাঙ্কারগুলো (Seaviolet tankers) বর্তমানে তুরস্কের সেহান টার্মিনালে (Ceyhan terminal) এক মিলিয়ন ব্যারেল আজারবাইজানি আজারী লাইট তেল (Azeri Light oil) লোড করছে। যদিও ট্যাংকারটির সরকারী গন্তব্য জর্ডানের আকাবা বন্দর; বিশ্বাসযোগ্য সূত্রে ব্লুমবার্গকে বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীর দ্বারা নিশ্চিত করা হয়েছে যে, ইসরায়েলের পাজ অয়েল দ্বারা সংগ্রহ করা পণ্যসম্ভার আইলাত বন্দরের জন্য নির্ধারিত, যা আকাবা বন্দর থেকে মাত্র ছয় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Paz_Oil_Company
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Port_of_Eilat
প্রসঙ্গক্রমে, আজারবাইজান থেকে ইসরায়েলের তেল আমদানি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৮ সালে এই আমদানির পরিমাণ ছিল ১৩০৭৯৮৩.৬৭$ এবং ২০১৯ সাল নাগাদ তা ১৩২৮৪১৭۔০৪$ এ গিয়ে দাঁড়ায়। আজারবাইজান থেকে ইসরায়েলে তেল সরবরাহের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে বর্তমানে ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরায়েলের বর্বর গণহত্যার সময়ও।
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধের সময় মুসলমান সম্প্রদায়ের পিরিতের আজারবাইজানের অন্যতম 'কীর্তি'র শিকার এই আর্মেনিয়ান নারী। তাকে প্রথমে নৃশংসভাবে গণধর্ষণ করা হয়, এরপর তাকে জবাই করা হয়, ছুরি মারা হয় অনেকবার, তার চোখগুলো খুবলে নিয়ে সেখানে পাথর ভরা হয়, তার আঙ্গুলগুলো কেটে নিয়ে মুখে ঢুকিয়ে দেয়া হয়!
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Death_of_Anush_Apetyan
Comments